০৩। ব্লাড সুগার স্পাইকস: তাদের কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স থাকা সত্ত্বেও, একসাথে অনেক কলা খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে।
ঢাকা বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৭ ভাদ্র ১৪৩১
আমাদের এই আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মতামত বা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন।
৩ এতে থাকা ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
মুক্তধারা তাৎপর্য [মান–৫ নম্বর, শব্দ সংখ্যা – ১০০টি]
নারীস্বাস্থ্য জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল খাওয়ার নিয়ম
রাসূল সঃ হেরা গুহায় ধ্যানে মগ্ন থাকতেন, সেটি কোন পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত?
ক্যালরির চাহিদা মেটাতে সবচেয়ে সহজলভ্য ফল হল কলা। এ ফলের ক্যালরির পরিমাণ ১০০। এতে খনিজ, ভিটামিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। যা আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সাহায্য করে। অনেকেই সকালের নাস্তায় কলা খান। কেউ কেউ দিনের অন্য সময়ে কলা খান। তবে বিশেষজ্ঞরা সকালে কলা খাওয়ার পরামর্শ দেন।
ওজন বৃদ্ধি: আমরা অনেকেই ধারণা করি কলা খেলে ওজন বৃদ্ধি পায় কিন্তু কলার পরিমিত ব্যবহার ওজন বৃদ্ধিতে অবদান রাখে না।
কোন জায়গায় গেলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায়
নারীস্বাস্থ্য মারভেলন পিল খাওয়ার নিয়ম ও পিল খেতে ভুলে গেলে করণীয়
চর্বির ক্ষতিকর অংশ দ্রুত হজম কলা খাওয়ার কারণে । কলায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে এটি হজমে সাহায্য করে । তাহলে এখন নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কলা নিয়মিত খাওয়ার উপকারিতা । সাগরকলা আপনার শুক্রাণুর পরিমাণ বাড়িয়ে দিবে এবং দুগ্ধদানকারী মায়েদের বুকের দুধের মাত্রাও বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে । আর এইসব উপকার পেতে আপনাকে কলা খাওয়ার নিয়ম মানতে হবে।
এই সব প্রশ্নের উত্তর হল click here সকালে কলা খাওয়া উচিত। সারাদিন সকালে এটি খেলে উপকার পাওয়া যায়। তবে সকালে খালি পেটে খেলেও তা খাওয়া ঠিক নয়। কলা কোনোভাবেই খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়। এটি সকালে অন্য কোন খাবারের সাথে মিশিয়ে বা অন্য কোন নাস্তার পর খেতে হবে। তবে এটি এমন কিছু নয় যা কেবল সকালে খাওয়া যায়। এটি দিনের অন্য সময়ে খাওয়া যেতে পারে। তবে সকালে খেলে উপকার বেশি হয়।
আমাদের শরীরের রক্তস্বল্পতা তখনি তৈরি হয়, যখন আমাদের শরীরে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা কমে যায়। কলাতে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকে, তাই এটি সহজেই রক্তে মিশে গিয়ে শরীরের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়িয়ে তুলে।